Description
-প্রচলিত বাজারের শুটকির চেয়ে অপেক্ষাকৃত উজ্জ্বল ও বেশী চকচকে। -শুটকিতে ফ্যাটি এসিড ভাঙ্গালে গ্লিসারিন হয় এবং গ্লিসারিন স্বাদ ও গন্ধ মিষ্টি হওয়ায় পচা মাছের গন্ধ থাকে না। –শুটকি অপেক্ষাকৃত বেশী শুকানো হয় বলে ওজনে হালকা হয় বলে বাজারের শুটকির ৩ গুণ বেশী শুটকি ধরে।
শরীরের জন্য উপকারী অনেক রকম খনিজ লবণ রয়েছে শুটকি মাছে। খনিজ লবণ আমাদের রক্তশূন্যতা দূর করে, দাঁতের মাড়িকে করে দৃঢ়। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রা প্রোটিন ও কোলেস্টেরল। যাঁরা কঠোর দৈহিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের জন্য এটি যোগ্য খাবার। এতে আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী, শরীরের হরমোনজনিত সমস্যাকে রাখে দূরে।
শুঁটকি মাছ দেহে লবণের ঘাটতিও পূরণ করে। তাই দূর হয় দুর্বলতা।
প্রতি ১০০ গ্রাম শুটকি মাছে আছে ,
শক্তি 242.9 ক্যালরি
মোট ফ্যাট 2.0 গ্রাম
স্যাচুরেটেড ফ্যাট 0.4 গ্রাম
পলিয়ুনস্যাচুরেটেড ফ্যাট 0.7 গ্রাম
মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট 0.3 গ্রাম
কোলেস্টেরল 127.0 মিলিগ্রাম
মোট কার্বোহাইড্রেট 0.0 গ্রাম
পটাসিয়াম 564.3 মিলিগ্রাম
সোডিয়াম 180.6 মিলিগ্রাম
ডায়েটারি ফাইবার 0.0 গ্রাম
সুগার 0.0 গ্রাম
প্রোটিন 52.8 গ্রাম
শুটকি আমাদের শরীরের জন্য উপকারি হলেও, সব ধরণের শুটকি স্বাস্থ্যসম্মত নাও হতে পারে। অনেক সময় শুটকি ভাল রাখার জন্য এর সাথে ডিডিডি মেশানো হয়ে থাকে। এই ডিডিটি (ডাইক্লোরো ডাইফিনাইল ট্রাই-ক্লোরাইথেন ) পাউডার ও রাসায়নিক স্প্রে মিশ্রিত শুঁটকি খেলে লিভার ক্যান্সার, কিডনি ড্যামেজ, খোসপাঁচড়াসহ নানা রোগ হতে পারে । তাই শুটকি কেনার আগে এর উৎস এবং সংরক্ষণের পদ্ধতি জেনে নেয়া উচিত।
লিভার, কিডনি, পিত্তথলিতে সমস্যা থাকলে শুঁটকি মাছের উচ্চমাত্রার প্রোটিন হয়ে যাবে দেহের জন্য হুমকিস্বরূপ। কারণ এই অঙ্গগুলো দুর্বল বলে এরা উচ্চমাত্রার প্রোটিন গ্রহণ করতে পারে না। জন্ডিস, লিভার সিরোসিস, ফ্যাটি লিভারের রোগীদেরও শুটকি মাছ বাদ দেয়া উচিত
Reviews
There are no reviews yet.