শীত কাল তো চলেই আসলো।।এই শীতে সৌন্দর্য্য চর্চায় সরিষার তেল ব্যবহার করছেন তো।।
শীত কাল মানেই শুস্কতা, রুক্ষতা। এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ায় প্রাকৃতিক উপায় হচ্ছে সরিষার তেল ।
শীত কালে সরিষার তেলের উপকারীতা।
ত্বককে আরোও উজ্জ্বল করতে সরিষার তেলের জুড়ি নাই।।
সামান্য একটু সরিষার তেল সাথে টক দই,একটু লেবুর রস মিশিয়ে আমাদের মুখে হাতে সারা বডিতে মাখলে আমাদের ত্বক আরও উজ্জ্বল হবে।
ত্বকের রুক্ষতা দূর করতে সরিষার তেল জাদুর মতো কাজ করে।। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটু সরিষার তেল মেখে ঘুমালে ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়। ত্বক হবে মসৃন।
চুলকে স্বাস্থ্যোউজ্জ্বল রাখতে সরিষার তেল খুব ভালো কাজ করে।সপ্তাহে ২ বার সরিষার চুলে ব্যবহার করলে চুলের আগা ফাটা বন্ধ হয়।চুল হবে ঝলমলে উজ্জ্বল।
ঠোঁট কে কোমল ও মসৃন করে সরিষার তেল।। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটু সরিষার তেল নিয়ে ঠোঁটে মাখলে পরের দিন সকালে পাবেন বেবি সফট ঠোঁট।।
তবে অবশ্যই সরিষার তেল হতে হবে ১০০% খাঁটি।
আপনারা আমাদের কাছেই পাবেন কোল্ড প্রেসড ১০০%খাঁটি সরিষার তেল।।
সরিষার তেল আমাদের ঐতিহ্যের সংগে মিশে আছে।এক সময় গ্রাম বাংলার ১ মাত্র ভোজ্য তেল ছিলো সরিষার তেল। এর ঔষুধি গুনাগুনের জন্য প্রাচীন কাল আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই তেল।।৷
সরিষার তেল উদ্দিপক হিসাবে কাজ করে।।অন্ত্রে পাচক উৎপাদনে সাহায্য করায় হজম প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।
সরিষার তেল গাঢ় হ্লুদ বর্নের এবং বাদামের মতো সামান্য একটু স্বাদ ও শক্তিশালী সুবাস যুক্ত তেল।।
ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬, ফ্যাটি অ্যাসিড , ভিটামিন-ই ওঅ্যান্টি অক্সিডেন্টর সমৃদ্ধ হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়।
উপকারিতা ঃ
,প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন
চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
চুল পাকা রোধ করে।
ঠোঁট ফাটা রোধ করে।
কোলেস্টেরল ভারসাম্য রক্ষা করে।
তবে সরিষার তেল ব্যবহারে আগে আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে সরিষার তেল ১০০%কোল্ড প্রেসড কি না। নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে আমাদের ক্ষতি হওয়ায় সম্ভাবনা বেশি থাকে।।
আপনারা আমাদের কাছেই পাবেন ১০০%কোল্ড প্রেসড সরিষার তেল।।।