Description
আখরোটের মধ্যে থাকা ভিটামিন ‘ই’ ও ফ্লাভনয়েড রক্তের ফ্রি র্যাডিক্যাল রাসায়নিক কমাতে সাহায্য করে। এসব ফ্রি র্যাডিক্যাল ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিশক্তি নষ্ট হওয়ার অন্যতম কারণ। রোজ আখরোট খেলে তাই ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে।
বলিরেখা দূর করে
আখরোটে থাকা বেশ কয়েক ধরনের ভিটামিন ‘বি’ ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট। এসব উপাদান ত্বককে ফ্রি র্যাডিক্যাল ড্যামেজ থেকে রক্ষা করে। ফলে বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়ে না।
অ্যান্টি অক্সিডেন্টের জন্য ভালো
দেহের জন্য অ্যান্টি অক্সিডেন্ট খুবই জরুরি। এর অভাবে ঘুরে বেড়ানো ফ্রি র্যাডিক্যালস হার্টের ওপর চাপ ফেলে। আখরোটে থাকা প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্টস তাই খুব উপকারী।
শুক্রাণুর মান বাড়ায়
ওজনের সমতা
আখরোটে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, প্রোটিন ও ফাইবার ওজন বাড়তে দেয় না।
ভালো ঘুম আনে
আখরোটে থাকে প্রচুর মেলাটোনিন। ভালো ঘুম আনতে প্রয়োজনীয় এই মেলাটোনিন বেশ ভূমিকা রাখে।
কোলেস্টেরল কমায়
গর্ভস্থ শিশুর উপকারী
গর্ভবতীর ডায়েটে আখরোট থাকা ভালো। এতে থাকা পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড গর্ভস্থ শিশুর অ্যালার্জির সমস্যা মোকাবেলা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে আখরোট। সপ্তাহে দুই দিন ৩০ গ্রাম আখরোট খেলে টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ২৪ ভাগ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।
স্ট্রেস কমায়
আখরোটে রয়েছে ফাইবার, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড, আলফা লাইনোলেনিক এসিড, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি। এসব উপাদান স্ট্রেস মোকাবেলা করতে বেশ সহায়তা করে।
চুলের জন্য ভালো
আখরোট চুলের জন্য বেশ ভালো খাবার। এতে থাকা বায়োটিন চুল সোজা রাখতে সাহায্য করে, চুলপড়া কমায় এবং বৃদ্ধি বাড়িয়ে দেয়। তা ছাড়া এতে থাকা বায়োটিন বা ভিটামিন বি-৭ চুলের গোড়া শক্ত করতে, চুলপড়া রুখতে ও চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
Reviews
There are no reviews yet.