নিয়মিত খালি পেটে ঘি খেলে কী কী উপকার হয়?

নিয়মিত খালি পেটে ঘি খেলে কী কী উপকার হয়?

ঘি আমাদের শরীরের নানা উপকার করে থাকে। আমরা অনেকেই ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে ঘি খাই না। কিন্তু ওজন বরং কমাতে সাহায্য করে ঘি। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক উপকারিতা।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে

প্রতিদিন খালি পেটে ঘি খাওয়া শুরু করলে শরীরে ভিতর থেকে শক্তিশালী হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে ত্বকের ভেতরে কোলাজেনের উৎপাদন বেড়ে যায়। তাই ত্বকের সৌন্দর্যও বাড়ে।

আর্থ্রাইটিস দূরে থাকে

খালি পেটে ঘি খাওয়া শুরু করলে শরীরে বিশেষ কিছু উপাদানের মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যা একদিকে যেমন জয়েন্টের সচলতাকে বাড়িয়ে তোলে, তেমনি ক্যালসিয়ামের ঘাটতি যাতে না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে আর্থ্রাইটিস ও হাড়ের যেকোনো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। ঘিয়ে থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, যা শরীরের গঠনে নানাভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।

কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পায়

রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়

ওজন কমাতে সাহায্য করে

উপকারি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ

ইনসাইড ডিটেইলস জানতে আমাদের সাথেই থাকুন আজ এই পর্যন্তই

 

কচি_ডাব কি সুধুই উপকার নাকি অপকারও আছে@!

কচি_ডাব কি সুধুই উপকার নাকি অপকারও আছে@!

শুধু অসুস্থতায় নয়, সুস্থ ব্যক্তিকেও ডাবের পানি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ত্বক সুন্দর রাখার পাশাপাশি সুস্বাদু ডাবের পানিতে ক্লান্তি কাটানোর রসদও লুকানো আছে। তবে সুমিষ্ট এই পানি সব সময় উপকারী না হয়ে অপকারের কারণও হতে পারে। জেনে নিন ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে :

অপকারিতা

q কিডনি রোগ হলে ডাবের পানি পান করা নিষেধ। কারণ কিডনি অকার্যকর হলে শরীরের অতিরিক্ত পটাশিয়াম দেহ থেকে বের হয় না। ফলে ডাবের পানির পটাশিয়াম ও দেহের পটাশিয়াম একত্রে কিডনি ও হৃদপিণ্ড দুটোই অকার্যকর করে দেয়। এই অবস্থায় রোগীর মৃত্যু অনিবার্য।

q ডাবের পানিতে থাকা সোডিয়াম রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। তাই রক্তচাপ বেশি হলে প্রতিদিন এই পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

জেনে নিন এই উপকারিতা সম্পর্কে :

* ডাবের পানি হলো প্রাকৃতিক স্যালাইন। যাঁরা সমুদ্র উপকূলে বা রোদে কাজ করেন, তাঁরা দিনে দু-তিনটি ডাব খেতে পারেন। ডাবের পানিতে উপকারী উৎসেচক (এনজাইম) থাকায় তা হজমে অত্যন্ত সাহায্য করে। অনেকের জন্যই ভারি কিছু খাওয়ার পর ডাবের পানি বেশ উপকারী।

* ডাব আমাদের শরীরে পানি ভারসাম্য বজায় রাখে। তাই ক্ষতিকর খাবারের বদলে ডায়েটে রাখুন ডাবের পানি।

* এতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, সোডিয়াম রয়েছে। তাই শরীরে এসব খনিজের অভাব রুখে দিতে পারে ডাবের পানি।

* ডাবের পানির মধ্যে রয়েছে মূত্রবর্ধক উপাদান। এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট পরিষ্কারে সাহায্য করে। শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে ডাবের পানি। এ ছাড়া এটি থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদন বাড়ায়।

* শরীরচর্চা বা পরিশ্রমের কাজ করার পর এক গ্লাস ডাবের পানি শরীরের শক্তি পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।

* প্রতিদিন এক কাপ ডাবের পানি পান করলে ত্বক আর্দ্র থাকে। ফলে ব্রণের সমস্যা কমে।

* এটি হজমে বেশ সাহায্য করে। নিয়মিত ডাবের পানি পান করলে গ্যাসট্রিকের সমস্যা কমে। ডাবের পানি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্টে সংক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিরোধ করে।

তবে যেকোনো খাবার নিয়মিত খাওয়ার আগে আপনার শরীরের অবস্থা বুঝতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন। সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

শীত কাল তো চলেই আসলো।।এই শীতে সৌন্দর্য্য চর্চায় সরিষার তেল ব্যবহার করছেন তো।।

শীত কাল তো চলেই আসলো।।এই শীতে সৌন্দর্য্য চর্চায় সরিষার তেল ব্যবহার করছেন তো।।

শীত কাল মানেই শুস্কতা, রুক্ষতা। এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ায় প্রাকৃতিক উপায় হচ্ছে সরিষার তেল ।

শীত কালে সরিষার তেলের উপকারীতা।

ত্বককে আরোও উজ্জ্বল করতে সরিষার তেলের জুড়ি নাই।।

সামান্য একটু সরিষার তেল সাথে টক দই,একটু লেবুর রস মিশিয়ে আমাদের মুখে হাতে সারা বডিতে মাখলে আমাদের ত্বক আরও উজ্জ্বল হবে।

ত্বকের রুক্ষতা দূর করতে সরিষার তেল জাদুর মতো কাজ করে।। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটু সরিষার তেল মেখে ঘুমালে ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়। ত্বক হবে মসৃন।

চুলকে স্বাস্থ্যোউজ্জ্বল রাখতে সরিষার তেল খুব ভালো কাজ করে।সপ্তাহে ২ বার সরিষার চুলে ব্যবহার করলে চুলের আগা ফাটা বন্ধ হয়।চুল হবে ঝলমলে উজ্জ্বল।

ঠোঁট কে কোমল ও মসৃন করে সরিষার তেল।। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটু সরিষার তেল নিয়ে ঠোঁটে মাখলে পরের দিন সকালে পাবেন বেবি সফট ঠোঁট।।

তবে অবশ্যই সরিষার তেল হতে হবে ১০০% খাঁটি।

আপনারা আমাদের কাছেই পাবেন কোল্ড প্রেসড ১০০%খাঁটি সরিষার তেল।।

 

সরিষার তেল আমাদের ঐতিহ্যের সংগে মিশে আছে।এক সময় গ্রাম বাংলার ১ মাত্র ভোজ্য তেল ছিলো সরিষার তেল। এর ঔষুধি গুনাগুনের জন্য প্রাচীন কাল আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই তেল।।৷

সরিষার তেল উদ্দিপক হিসাবে কাজ করে।।অন্ত্রে পাচক উৎপাদনে সাহায্য করায় হজম প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।

সরিষার তেল গাঢ় হ্লুদ বর্নের এবং বাদামের মতো সামান্য একটু স্বাদ ও শক্তিশালী সুবাস যুক্ত তেল।।

ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬, ফ্যাটি অ্যাসিড , ভিটামিন-ই ওঅ্যান্টি অক্সিডেন্টর সমৃদ্ধ হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়।

উপকারিতা ঃ

,প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন

চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক।

ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

চুল পাকা রোধ করে।

ঠোঁট ফাটা রোধ করে।

কোলেস্টেরল ভারসাম্য রক্ষা করে।

তবে সরিষার তেল ব্যবহারে আগে আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে সরিষার তেল ১০০%কোল্ড প্রেসড কি না। নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে আমাদের ক্ষতি হওয়ায় সম্ভাবনা বেশি থাকে।।

আপনারা আমাদের কাছেই পাবেন ১০০%কোল্ড প্রেসড সরিষার তেল।।।